শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১০:১১ পূর্বাহ্ন
তারিকুল ইসলামঃ
নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই গরম হয়ে উঠছে রাজনীতির মাঠ। সকাল হতে শুরু করে গভীর রাত পর্যন্ত পথে ঘাটে চায়ের দোকানে চলে নির্বাচনের প্রচার প্রচারণা।
আসন্ন ১০নং দিগনগর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে শক্ত প্রার্থী হিসেবে আলোচনায় আছেন। গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার দিগনগর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম মিঠু মোল্যা। তাকে ঘিরেই সর্বত্র চলছে আলোচনা। দলের নেতা-কর্মিদের চাওয়া ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে দিগনগর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম মিঠু মোল্যার কোন বিকল্প নেই। রাজপথের লড়াকু এ নেতার তৃণমূলে ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে সবমহলে। পারিবারিক ভাবে আওয়ামী লীগের রাজনীতির ধারক-বাহক এ নেতা প্রার্থী হলে সবাই জোটবদ্ধ হয়ে তার পক্ষে মাঠে নামবে বলে মনে করেন অনেকে। আসন্ন ইউপি নির্বাচনের হাওয়া শুরু প্রস্তুতি সর্বত্র। দলীয় নেতা-কর্মিরাও চাঙ্গা হয়ে উঠছেন। অনেকেই আগাম প্রচার-প্রচারনায় নেমেছেন।
সিনিয়র নেতাদের সাথেও নিয়মিত লবিং চালিয়ে আসছেন নেতারা। যে কোন মূল্যে মনোনয়ন পেতে চেষ্টা করছেন দলটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা। দিগনগর ইউনিয়নের বারবার নির্বাচিত সাবেক চেয়ারম্যান প্রয়াত রোকন উদ্দিন মোল্যার সুযোগ্য সন্তান সাইফুল ইসলাম মিঠু মোল্লা।
দিগনগর ইউনিয়নের বাসিন্দারা জানান, সাইফুল ইসলাম মিঠু মোল্যা এলাকায় ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে। ছাত্র ও যুব সমাজের মাঝেও তার গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। দীর্ঘদিন রাজপথে সরব থাকা এ নেতাকে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে চান দলীয় কর্মিরাও। তিনি প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে অগ্রভাগে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। ইউনিয়নের একাধিক নেতা জানান, সাইফুল ইসলাম মিঠু মোল্যা তৃণমূলের জনপ্রিয় নেতা। সব সময় তাকে মাঠে পাওয়া যায়। বিপদে-আপদে নেতা-কর্মিরা তাকে কাছে পান।
যে কোন দলীয় সভায় তার সরব উপস্থিতি থাকে। সব থেকে বেশি নেতা-কর্মি আছে তার সাথে। এ কারনে আমরা জনপ্রিয় আওয়ামীলীগের নেতা মিঠু মোল্যা ভাই সকলের দোয়া ও সমর্থন চেয়েছেন।
মিঠু মোল্যার সাথে একান্ত আলাপ কালে তিনি বাংলার নয়নকে বলেন, প্রতিটি এলাকায় সংগঠনকে শক্তিশালী করতে কাজ করে যাচ্ছি। সরকারের ভিশন সবার মাঝে পৌঁছে দিতে কাজ করছি। মানুষের দৌড় গড়ায় সেবা পৌঁছে দিতে কাজ করে যাচ্ছি। দলীয় সভানেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ও মুকসুদপুর কাশিয়ানির রুপকার জননন্দিত নেতা মুহাম্মদ ফারুক খান এমপি তরুণ নেতাদের তৃণমূল থেকে তুলে আনছে। তাঁরা যদি আমাকে মনোনয়ন দেন তাহলে অন্যদের তুলনায় বেশি ভোটে জয়ী হয়ে আসতে পারব ইনশাআল্লাহ।